আমার বয়স ৪০ বছর। জীবনে প্রথম সেক্স করার সু্যোগ হয়ে ছিল আমার ভাবীর সাথে। তখন আমার বয়স ছিল ১৬ বছর। যদিও খেচার অভ্যাস অনেক আগের। জীবনের প্রথম এই মধু সূখ দিয়েছিল আমার সুন্দরী ভাবী (পুতুল)। পুতুলের প্লান অনুযায়ী এখনও আমি।
পুতুল আর আমার বউ (নাইস) আমারা একসঙ্গে সেক্স করে চলেছি। পুতুলের উচ্চতা ৫ ফুট ৩ ইঞ্চি। মূখটা একটু চাকমা টাইপের। ওর দুধের সাইজ ৩৬ সি। কমোর ৩০ ইঞ্চি। আর পাছা ৪০ ইঞ্চি।
ঠোট গুলো ফোলা ফোলা এবং জিব টা টুকটুকে লাল আর বেশ বড় (ঠিক যেন চকবার আইসক্রীমের মত)।দুধের বোটা গুলো বাদামী রঙের। পুতুলের নাভীর পাশের মাংসগুলো খুব নরম জিব দিয়ে চাটলে সাথে সাথে লাল হয়ে যায়। পাছার ফুটো টা খয়েরী রঙের। পুতুলের চূল গুলো সিল্কী। আমার পছন্দ অনুযায়ী সে সব সময় সাইডে সিথী করে চূল আচড়ায়। ওর চূলের গন্ধে যে কোন পুরুষ এর ধোন খারা হতে বাধ্য। আর পুতুলের জিব যে একবার চূষবে সে কোনদিন আর আইসক্রীম খেতে চাইবে না। শুধু ঐ জিব চূষতে চাইবে।
ওর চোখ গুলি কালো একটু ছোট কিন্তু বেশ মায়াবী। ওর একটা সেক্সী তাকানোর ভঙ্গি আছে। মূখটা একটু নীচূ আর বাকা করে ওভাবে তাকালে মনে হয় জিব দিয়ে ওর চোখ চাটি আর ধোন খেচে পুতুলের গায়ে মাল ফেলে দেই। এই সুন্দরী সেক্সী মহিলা আমার ভাবী। যেদিন প্রথম পুতুল কে দেখলাম। সেদিন ওর কথা কল্পনা করা পর পর চার বার হাত মেরেছি। পুতুল এমনিতে আমার সাথে খুব ফ্রি ছিল। কাছে আসত।কথা বলত।গায়ে হাত দিত আর আমি চোখ দিয়ে ওকে চুদতাম। মনে হতো জোর করে ওর জিব টা চুষে দেই। কিন্তু সাহস হতো না।
আমরা যৌথ ফ্যামিলী। আমি তখন স্টুডেন্ট। সবাই বাসা থেকে বের হয়ে গেলে ক্লাস ছাড়া রাত হওয়া পযর্ন্ত আমরা দুজন ই শুধু বাসাই থাকতাম। প্রায়ই দুপুরে আমরা দুজন খাওয়া দাওয়া করে এক সাথে এক বিছানাতে ঘুমাতাম। একটু আধটু কথা হতো এর বেশী কিছু না। এরপর আমারা যে বাসাই ছিলাম সে বাসা বদল করে অন্য বাসাই গেলাম। আমাদের সম্পর্ক আরও গভীর হলো তবে শুধু কথা বার্তাতেই অন্য কিছু না। এর মধ্যে একদিন সন্ধ্যায় বাসায় আমি আর পুতুল চা খেতে খেতে টিভি দেখছিলাম। কথা বলে ফাযলামো করছিলাম। যেহেতু ওর সাথে আগের চেয়ে অনেক ফ্রী হয়ে গেছি ওকে আমি নাম ধরেই ডাকতাম।
সে আমার কাছে জানতে চাইলো। আমার কেমন মেয়ে পছন্দ ? আমি এই সুযোগ টা কাজে লাগালাম। আমি বললাম তোমার মতো। সে হাসতে হাসতে তার লাল টুকটুকে জিব টা সামান্য বের করে বল্লো তাই !!! তা আমার মধ্যে কি দেখলে যে। তোমার এতো ভাল লাগলো? আমি আর একটু সাহস পেলাম। বললাম শুধু ভাল লাগা দেখলে আর কিছু না? ও নিজে তার নীচের ঠোট উপরের ঠোট দিয়ে চেপে ধরে তার সেক্সী জিব টা বা দিকে একটু বের করে মাথা নীচু করে বসে থাকল।
আমি ভাবলাম শবর্নাশ বোধ হয় করেই ফেললাম!!!! পুতুল মনে হয় মাইন্ড করেছে আর যদি সবাইকে বলে দেয় তাহলে তো খবর আছে। ও চুপ করে বসে আছে। ওর চুল গুলো আমার থেকে মাত্র ৬ ইঞ্চি দূরে। চুলের গন্ধ পাচ্ছি। ওর সঙ্গে যখন কথা বলছিলাম তখন আমার ধোন বাশের মতো শক্ত হয়ে ছিলো। আস্তে করে নরম হয়ে গেলো। কি বলবো বুঝতে পারচ্ছি না। এভাবে প্রায় ৩ – ৪ মিনিট কেটে গেলো। হঠাৎ করে পুতুল তার সেই সেক্সী লুক দিয়ে আমার দিকে তকিয়ে বললো। তুমি কি মনে কর আমি বুঝি না? আমি বললাম। তুমি বোঝ; তা তো আমি বুঝি না?
সে আবার দিকে তাকিয়ে মুচকি হেসে জিব তা একটু বের করে নীচের ঠোটের উপর চেপে ধরে বললো। কি বললে না তো আমার কি তোমার ভাল লাগে?আমি একটু লজ্জা পেলাম। ওর জিবের কাজ দেখে আমার ধোন আবার গরম হয়ে গেল। মনে হচ্ছিল ওর সামনে দাড়িয়ে ধোন খেচে ফেলি। আমি নীচের দিকে তাকিয়ে ছিলাম। পুতুল আমার হাত ধরে বলল। বলো না কি ভাল লাগে? আমি ওর দিকে বললাম। ঐ যে একটু আগে যে টা দেখালে! ও বলল। কোনটা? আমি তখন আমার জিব টা একটু বের করে দেখিয়ে বললাম। ঐ আইসক্রীম টা।
পুতুল তখন তার লাল সেক্সী জিব টা বেশ খানিক টা বের করে দুই ঠোটের উপর ঘুরিয়ে বলল। এটা? আমি বললাম। হ্যাঁ। ওর ঐ জিব দেখে আমার মাল কিছুটা বের হয়ে গেলো। প্যান্ট ভিজে গেলো। এরপর পুতুল আমার চুল ধরে ওর কাছে টেনে নিয়ে আমার কপালে জোর করে একটা চুমু দিলো আর বলল। কেমন লাগল আমার পাগল ফ্রেন্ড? এরপর সবাই বাসায় চলে আসল আর কোন কথা হলো না। রাতে ৫ বার ধোন খেচে কল্পনায় পুতুল কে মাল খাওয়ালাম।
পরদিন আবার বাসায় আমরা দুজন। ও রান্না করছিল আমি ওর কাছে রান্না ঘরে গেলাম। আমার দিকে তাকিয়ে বলল। কি? আমি বললাম কিছু না। ও রান্না নিয়ে ব্যস্ত আমি ঘরে এসে বিছানায় শুয়ে আছি আর মনে মনে পুতুলের জিব চুসছি। একটু পর পুতুল গোসলে যাওয়ার জন্য গামছা। কাপড় নিয়ে এসে আমার বিছানার পাশে বসলো। বলল; কি কর? বলে জিব টা বের করে একটা হাসি দিল। আমি শুধু তাকিয়ে থাকলাম। ও হাত দিয়ে ধোন খেচার ভঙ্গি করে বলল। খেচে ফেলো। বলে কাপড় গুলো বুকের উপর ধরে জিব টা আবার দেখিয়ে পাছা দুলাতে দুলাতে গোসল করতে চলে গেলো।
আর আমি লুঙ্গিতেই আরও একবার খেচে নিলাম পুতুল সোনা কে কল্পনা করে। এরপর কয়েকদিন পার হয়ে গেলো। তেমন কিছুই হলো না। শুধু কথা হয় একটু আধটু ফান হয় এই যা। ও মাঝে মাঝে জিজ্ঞাসা করে আজ কয়বার ধোন খেচেছো? আমি যে কয়বার খেচেছি। তা ওকে বলি। ও জিব বের করে ফান করে। এখন যেহেতু আগের চেয়ে বেশ ফ্রি। তাই একদিন নীলক্ষেত একটা চটি কিনে ওকে দেখালাম। বললাম পড়বে নাকি? পুতুল কয়েকটা পাতা উল্টে দেখলো আর হাসলো। মুখে বলল পাগল।
এরপর আর একদিন আলামারীর মধ্যে পুতুল আর ভাইয়া চুদাচুদির যে কনডম এর প্যাকেট রাখে সেখান থেকে একটা কনডম নিয়ে ধোন খেচলাম। বিকালে পুতুল কে বললাম। জানো তোমাদের প্যাকেট থেকে একটা কনডম নিয়েছি। ও বলল কই পেলে? আমি বললাম আলমারীতে। ও জিব টা একটু বের করে বলল। ফাজিল। ওকে বললাম। ভাইয়া কে বলো না প্লীজ। পুতুল বলল। আচ্ছা বলবো না। আমার প্রায় দিন দুপুরে ভাত খেয়ে বাসায় কেও না থাকলে দুজনে এক বিছানায় ঘুমাতাম। ঐদিন পুতুল আকাশী রঙের সালওয়ার কামিজ পরেছিল। ভিতরে কাল রঙের ব্রা। দারুন লাগছিল।
আমি ভাত খেয়ে এক্তা সিগারেট খেলাম। তারপর প্রতিদিনের মত বিছনাতে শুতে গেলাম। দেখি পুতুল ওয়াল এর দিকে ফিরে একটা কোল বালিশ জড়িয়ে ধরে শুয়ে আছে। আমি আস্তে করে বিছানায় শুলাম। একটু পর পুতুলের সেই সিল্কী চুল গুলো আমার মুখের উপর ফিল করলাম। সেই পরিচিত চুলের গন্ধ পেতেই চোখ খুললাম। চোখ খুলতেই দেখলাম আমার স্বপ্নের জিব টা আমার সামনে। পুতুল জিব দিয়ে আস্তে করে আমার ঠোট ছুয়ে দিল।
ঠোট দুটা আমার আমার ঠোটের একদম কাছে এনে বলল। আজ কয়বার খেচেছো? আমি বললাম ৪ বার। এতো কস্ট করে খেচো। আমাকে জোর করে করতে পারো না? আমি হাত দিয়ে পুতুলের চুলে ধরে আমার ঠোটের আরও কাছে এনে জানতে চাইলাম জোর করে কি করব? ও সূখে চোখ বন্ধ করে ঠোট দুটো ফাক করে ধরা গলায় বলল। আদর।আমি আর দেরী করলাম না। মাথা টা বালিশ থেকে তুলে পুতুলের আপেলের মত ঠোট গুলো আমার মুখে ঢুকিয়ে চুষতে লাগলাম। কতক্ষণ ঠোট চুষলাম মনে নেই।
এরপর বললাম। সোনা তোমার আইসক্রীম খাবো। পুতুল জানত যে ওর জিব কে আমি আইসক্রীম বলি। সে তার লাল জিব টা আমার মুখে ঢূকিয়ে দিলো। আমি প্রথম ফিল করলাম। ওর জিব কতো টেস্টি। ৩ ইঞ্চি মতো জিব টা মুখে নিয়ে চুষতে লাগলাম পাগলের মতো। ওর জিব টা যেমন লাল তেমনি বড়। মোটা আর জিবের উপর ছোট ছোট দানার মতো। আমার জিব দিয়ে ফিল করতে লাগলাম। দুজন দুজনের জিব চুষতে চুষতে জোরে বুকের সঙ্গে চেপে ধরলাম। পুতুল আমার মুখের ভিতর ওর মিস্টি জিব টা ঘুরাতে লাগল। আমি আর থাকতে পারলাম না। আমার সোনা মানিক পুতুল কে বুকে জড়িয়ে ধরে মাল আউট করে ফেললাম।
পুতুল ব্যাপার টা ঠিক পেয়ে বলল। সোনা তোমার আউট হয়ে গেছে? আমি একটু লজ্জা পেলাম। ও বলল; এটা কোন ব্যাপার না। জীবনে প্রথম করলে তো তাই। আস। তোমাকে আবার গরম করে দেই। বলে সে তার জিব দিয়ে আমার ঠোট চাটতে লাগল। হাত দিয়ে লুঙ্গির উপর মালে ভেজা ধোন চাপতে লাগল।আমি আস্তে করে ওর বুকে হাত দিলাম। পুতুল হিস্ হিস্ করে উঠলো। আমার কানের মধ্যে ওর জিবের আগা ঢুকিয়ে দিলো। আমাকে বলল; সোনা মানিক আমাকে করো। আমি বললাম। কি করব?
পুতুল বলল আদর করো সোনা অনেক আদর দাও আমাকে। প্রতিদিন রাতে যে ভাবে করো সেই ভাবে করো। আমি বললাম। প্রতিদিন রাতে করি; মানে? তখন পুতুল বলল। প্রতিদিন রাতে যখন তোমার ভাইয়ার সাথে সেক্স করি আমি মনে মনে তোমাকে কল্পনা করে সেক্স করি। আমি বললাম। তাহলে এতদিন বলোনি কেনো? পুতুল বলল। আমি দেখলাম তুমি আমাকে কতটা ভালোবাস। আমি জানতে চাইলাম। তা এতদিন অপেক্ষা করে কি দেখলে? ও আমাকে ওর বুকের সাথে চেপে ধরে বলল। তুমি যেমন আমাকে ভালোবাস তেমনি আমার শরীর ভালোবাস।
এরপর আমি আমার সোনা পুতুল কে আস্তে করে উল্টিয়ে বালিশে শুইয়ে দিলাম। ওর শ্যালোয়ার আর কামিজ খুলে ফেললাম। কালো ব্রা তে ওর দুধ গুলো আটকে আছে কোন পেন্টি নেই। ও মাথা উচু করে কি যেন একটা করতে চাইলো। আমি কোন সুযোগ না দিয়ে জিব দিয়ে ওর কপাল চাটতে লাগলাম এরপর ওর চোখ। নাক। মূখ। থুতনি। ঘাড়। বগল। হাত। আঙ্গুল। বুক। বুকের খাঁজ। পেট। নাভী। উরু। উরুর চিপা।হাটু। পা এবং পায়ের তলা সব মানে পুরো শরীর চাটতে লাগলাম।
পুতুল কখনও বালিশ থেকে মাথা তুলে আবার কখনও মাথা এপাশ ওপাশ করে সূখে ভাসতে লাগলো। এরপর ওর দুধ চাটতে লাগলাম। প্রথমে পুতুলের ডান দিকের দুধ আর বাম দুধ টা হাত দিয়ে নাড়তে লাগলাম। পুতুল ওর উপরের পাটীর দাঁত দিয়ে নীচের ঠোট চেপে ধরে আছে। মাঝে মাঝে ওর নেশা ভরা চোখে আমার দিকে তাকাচ্ছে আর ধরা গলায় বলছে। লক্ষী আমাকে আদর করো। সোনা আমাকে অনেক বেশী বেশী আদর করো।
পুতুল হঠাৎ করে দুই হাত দিয়ে আমার মাথা ওর বুকের উপর জোরে চেপে ধরলো। আমি দুধের বোঁটা গুলো মুখে নিয়ে চুষতে লাগলাম। আস্তে আস্তে আমি ওর নাভীর উপর চাটতে লাগলাম। নাভীর ফুটো তে আমার জিব ঢুকিয়ে দিলাম।পুতুল পাছা উচু করে আমার নাভী আর পেট আমার মুখের সাথে চেপে ধরলো। আমি হাত দিয়ে ওর ভোদার উপর চাপ দিলাম। পুতুল ধরা গলায় বলল। লক্ষী সোনা প্রতিদিন আমাকে এভাবে আদর করবে। তোমার আদর না পেলে আমি বাঁচবো না। আমি বললাম। সোনা প্রতিদিন না।
আমি সারা জীবন তোমাকে এভাবে আদর করব। আমি পুতুলের তল পেটে আমার ঠোট ঘষতে লাগলাম। পুতুলের ভোদার মিস্টি গন্ধ আমার নাকে আসছিল। জীবনে এই প্রথম কোন মেয়ের ভোদা সামনে থেকে দেখলাম। তাও আবার পুতুলের ভোদা। হাল্কা বাল আছে আমার পুতুলের ভোদায়। পুতুল কোমর থেকে পা উপরের তুলে ধরলো। ভোদা টা আমার মুখের সামনে চলে আসলো। আমি জিব দিয়ে ওর ভোদার বাইরে চাটতে লাগলাম। পুতুল বলল লক্ষী তোমার জিব টা ভিতরে ধূকিয়ে দাও। আমি বললাম। কিসের ভিতর ঢুকাবো? ও আস্তে করে বলল। তোমার সোনা বউ এর ভোদার ভিতর।
আমি পুতুলের ভোদা টা দুই আঙ্গুল দিয়ে ফাক করলাম। ভিতর টা এতো লাল আর ভেজা ভেজা। ওর ভোদার ভেতরে একধরনের সাদা বিজলা বিজলা কি যেন ছিল। আমি জিব টা চিকন করে ২ ইঞ্চি পরিমান ওর ভোদার ভিতর ঢুকিয়ে দিলাম। পুতুল ছটফট করতে লাগলো। এতো বেশী ছটফট করছিল যে আমার ভোদা চুষতে অসুবিধা হচ্ছিল। হঠাৎ করে পুতুল নিজে কে আমার কাছ থেকে ছাড়িয়ে নিয়ে বিছানায় উঠে বসলো।
আমাকে দুই হাতে জোর করে নিজের বুকের মধ্যে চেপে ধরে আমার ঠোট চুষতে লাগলো। আর বলল; সোনা এভাবে আমাকে সারা জীবন আদর করবি। বল এভাবে আমাকে সারা জীবন আদর করবি? আমি বললাম করব সোনা করব। তখন পুতুল বলল। তুমি কোরানশরীফ মাথায় নিয়ে বলতে পারবে যে আমাদের এই সম্পর্কের কথা কোন দিন কাউকে বলবা না আরা আমি যখন তোমাকে ডাকবো তখন আমাকে আদর করবে?
আমি বললাম। হ্যাঁ অবশ্যই পারবো। পুতুল হঠাৎ করে বলল। আজ থেকে আমি তোমাকে আমার প্রথম হাজবেন্ট হিসাবে গ্রহন করলাম আর সারা জীবন তোমার বউ হিসাবে থাকবো। তারপর দিয়ে বলল। এখন তুমি বলো। তখন আমিও প্রতিজ্ঞা করলাম। আজ থেকে পুতুল সোনা আমার বউ আর আমার লক্ষী বউ আমাকে যখন ডাকবে আমি তাকে আদর করবো। এরপর পুতুল আমাকে নিয়ে আবার বিছানায় উঠলো। পুতুল আমাকে জড়িয়ে ধরে বিছানায় শুয়ে পড়লো। ও আমার বুকের উপর।
আমি বললাম। আইসক্রীম খাবো। পুতুল আস্তে করে ওর জিব টা বের করে আমার মুখে ঢুকিয়ে দিলো আমি চু্যতে লাগলাম। একটু পরে পুতুল আমার ঠোট চুষতে লাগলো। হাত দিয়ে আমার নিপল ঘষতে লাগলো। এরপর সে আমার নিপল চুষতে লাগলো। আমি চাচ্ছিমাল পুতুল আমার ধোন চুষুক। একটু পরে সে মুখটা নীচে নিয়ে আমার ধোন ওর সুন্দর লাল নরম মুখের মধ্যে ধুকিয়ে নিলো। আমি চিন্তা করছিলাম এতদিন যে মুখ কল্পনা করে ধোন খেচেছি।
সেই মুখ আজ আমার ধোন চুষছে। সেই লাল জিব আমার ধোনের চার পাশে। মনে হচ্ছিল আমার মাল আউট হয়ে যাবে। আমি বললাম। পুতুল আমার মাল আউট হয়ে যেতে পারে। ও বলল। করো আমার মুখে আউট করো আমি তোমার মাল খাবো। আমি বললাম। মাল খাবে? পুতুল বলল। কেনো তুমি আমার টা খেয়েছো আমি তোমারটা খাবো না? আমি জানতে চাইলাম। আমি কখন তোমার মাল খেলাম? ও বলল আমার এ পযর্ন্ত ৪ বার আউট হয়েছে। তুমি নতুন তো তাই বুঝতে পারনি। তুমি চোষার সময়ও একবাড় আঊট হয়েছে। তখন তুমি খেয়ে ফেলেছিলে। এবার আমি উঠে বসলাম।
পুতুল কে আমার সামনে চিৎ করে শোয়ালাম। দুই পা ফাঁক করে ভোদার ভিতর দেখতে লাগলাম। এত লাল ার ভেজা দেখলে চাটতে ইচ্ছা করে। ভোদার পাপড়ী গুলো একটু বাদামী রঙের। আঙ্গুল দিয়ে ভোদা ঘাটতে ঘাটতে জিব টা ভোদার ভিতর ঢুকিয়ে দিলাম।জিব টা অনেক্ষণ ভোদার ভিতর ঘোরালাম। তারপর পুতুল কে জিজ্ঞাসা করলাম এবার ভিতরে ঢুকাই। ও বলল। বউ কে চোদার জন্য পারমিশন লাগে নাকি? আমি জানতে চাইলাম কনডম ছাড়া ঢুকাবো ? পুতুল বলল।
প্রথম বার তুমি কনডম দিয়ে করে মজা পাবে না। সমস্যা হলে পরে দেখা যাবে। আমি পুতুলের পা দুই টা আর একটু ফাঁক করে ওর ভোদার কাছে বসলাম। আমার সমস্ত শরীর কাঁপতে লাগলো। আমার স্বপ্নে দেখা ভোদায় আমার ধোন ঢুকবে এখন। ধোনের মাথা টা ভোদার মুখে নিয়ে আস্তে করে চাপ দিলাম। ঠিক মত ঢুকল না। পুতুল কোমর একটু নাড়াচাড়া করে ভোদা টা আর একটু ফাঁক করে দিলো। এবার চাপ দিলাম কিন্তু ঠিক মত হলো না। ও আমাকে বলল। দাড়াও বলে নিজে উঠে বসল আর আমাকে শুতে বলল।
এরপর দুই পা ফাঁক করে হাটু গেড়ে আমার পেটের দুই পাশে পা ফাঁক করে বসল। নিজের মুখ থেকে বিজলা মিস্টি থুতু নিয়ে আমার ধোনের মাথায় লাগিয়ে ধোন টা ওর ভোদার চেরায় রেখে আস্তে করে চাও দিল। পুচ করে প্রায় ৩ ইঞ্চি খানিক ধোন পুতুলের ভোদার ভেতর ঢুকে গেলো।এরপর পুতুল দুই হাত আমার দুই পাশে দিয়ে কোমর ওঠা নামা করে ছোট ছোট চাপ দিয়ে আমার ৭ ইঞ্চি ধোন পুরোটা অর ভোদায় ঢুকিয়ে নিল। আমি একটা গরম ভাপ আমার ধোনের উপর ফিল করলাম।
এবার পুতুল দুই হাত দিয়ে আমার ঘাড় আর মাথা ধরে বুকের সঙ্গে চেপে মিশে যেতে চাইলো এবং উপর থেকে আমাকে চুদতে লাগলো। আমিও দুই হাতে আমার পুতুল বউ কে বুকের সঙ্গে চেপে ধরে পিষতে থাকলাম। পুতুল আমাকে বলল তোমার আইসক্রীম আমার মুখে দাও। আমি যত সম্ভব বড় করে আমার জিব টা পুতুলের মুখে ঢুকিয়ে দিলাম।ও মনের আনন্দে চুষতে লাগলো মনে হলো আমারে শরীরের স্ব রক্ত সে চুষে নেবে। এরপর পুতুল আস্তে করে ওর জিব দিয়ে আমার জিব কে ঠেলে নিজের জিব আমার মুখে ভিতরে ঢুকিয়ে দিল।
আমি আমার সোনার জিব খেতে লাগলাম। পুতুল উপর থেকে আমাকে জোরে বুকের সাথে চেপে ধরে শুধু কোমর থেকে পাছা তুলে আমাকে চুদতে লাগলো। আমি দুই পা ফাঁক করে চিৎ হয়ে শুয়ে আছি আর হাত দিয়ে ওকে নিজের বুকের সাথে পিশে রেখে সোনার জিব চুষছি। এভাবে কতক্ষন সময় পার হলো মনে নেই। এক সময় পুতুল আমার মুখ থেকে জিব টা বের করে চোখ বন্ধ অবস্থায় মাথা টা পিছনে হেলিয়ে দিয়ে একটু গোঁঙানির মত উম …… শব্দ করল এরপর মুখ থেকে ইসশ ইসশ ইসশ একটা শব্দ বের হল। বুঝলাম ও খুব মজা পেলো। তখন আমি পুতুলের জিব না পেয়ে আমার সামনে ওর থুতনি পেয়ে থুতনি চাটতে লাগলাম। ঠিক সেই সময় আমার মাল আমার সোনা পুতুলের ভোদায় পড়ে গেলো।
আমি আমার সোনার জিব খেতে লাগলাম। পুতুল উপর থেকে আমাকে জোরে বুকের সাথে চেপে ধরে শুধু কোমর থেকে পাছা তুলে আমাকে চুদতে লাগলো। আমি দুই পা ফাঁক করে চিৎ হয়ে শুয়ে আছি আর হাত দিয়ে ওকে নিজের বুকের সাথে পিশে রেখে সোনার জিব চুষছি। এভাবে কতক্ষন সময় পার হলো মনে নেই। এক সময় পুতুল আমার মুখ থেকে জিব টা বের করে চোখ বন্ধ অবস্থায় মাথা টা পিছনে হেলিয়ে দিয়ে একটু গোঁঙানির মত উম …… শব্দ করল এরপর মুখ থেকে ইসশ ইসশ ইসশ একটা শব্দ বের হল। বুঝলাম ও খুব মজা পেলো। তখন আমি পুতুলের জিব না পেয়ে আমার সামনে ওর থুতনি পেয়ে থুতনি চাটতে লাগলাম। ঠিক সেই সময় আমার মাল আমার সোনা পুতুলের ভোদায় পড়ে গেলো।
পুতুল বুঝতে পেরে আমার মুখ থেকে ওর থুতনি বের করে জিব ঢুকিয়ে দিয়ে পুরো মুখে ওর মিস্টি জিব টা ঘুরাতে লাগলো। পুতুল আমার বুকের উপর মাথা দিয়ে নিস্তেজ হয়ে শুয়ে থাকলো। আমি জিজ্ঞাসা করলাম কেমন লাগলো? ও আমার বুক থেকে মাথা তুলে জিব টা ঠোটের ডান দিক দিয়ে চিকন করে বের করে উপরের ঠোট চেপে ধরে আমার দিকে তাকিয়ে বলল। ফাটাফাটি। পুতুল বলল এতদিন আমাকে এভাবে আদর না করে। এত কস্ট দিলে কেন? আমি বললাম। কই তুমি তো কিছু বলনি। পুতুল কোন কথা না বলে। মায়াবী চোখে তাকিয়ে আমার কপালে একটা চুমু খেলো। এরপর পুতুল বলল। চলো বাথরুমে গিয়ে ক্লীন হয়ে নেই। আমি বললাম। না পরে যাব। ও বলল। না কাজ করার পর সবসময় ক্লীন করে ফেলবে এটা হাইজেনিক। আমি উঠলাম।
পুতুলও বিছানা থেকে তার শ্যালোয়ার। কামিজ। ব্রা নিয়ে বাথরুমে ঢুকল। আমি অন্য বাথরুমে গেলাম। ক্লীন করে আসার পর ঘড়ি তে সময় দেখি ৬ টা বাজে। তার মানে অলমোস্ট ৩ ঘন্টা ধরে আমারা চুদাচুদি করলাম। পুতুল বাথরুম থেকে আসলে আমি বললাম। সোনা আমরা কতক্ষন মজা করাল জানো? ও বলল কতক্ষন আমি বললাম। অলমোস্ট ৩ ঘন্টা। পুতুল হেসে বলল। এই জন্যই তো তুমি আমার জামাই। আমি পুতুল কে বললাম। চলো চা খাই। আমি আর পুতুল প্রতিদিন বিকালে বাসায় একসঙ্গে চা নাস্তা খেতাম। ও বলল হ্যাঁ। আমার জামাই চা খাবে আর আমি খাওয়াবো না। তা হয়! আমি বললাম। চা তো তুমি প্রতিদিনই আমাকে খাওয়াও। পুতুল হাসতে হাসতে বলল। তা হলে বোঝ আমি সবসময় তোমাকে আমার জামাই ভাবি।
পুতুল চা বানানোর জন্য রান্না ঘরে গেলো। আমি কিছুক্ষন পর রান্না ঘরে গিয়ে পিছন থেকে পুতুলের ঘাড়ে একটা চুমু দিলাম। জিব দিয়ে ওর ঘাড়ের উপর চেটে দিলাম। বললাম। তুমি চা বানাও আমি পুরি নিয়ে আসি। দরজা একটু লাগিয়ে দিয়ে যাও। আমি পুরি নিয়ে এসে দেখি পুতুলের চা রেড়ী। আমরা পুরি চা খাচ্ছি আর টিভি দেখছি। পুতুল আমাকে বলল। সোনা তুমি কিন্তু আমাকে প্রমিজ করেছো। আমি যখন তোনাকে ডাকব। তখন তুমি আমার কাছে আসবে।আমি বললাম। অবশ্যই কিন্তু বাসায় লোক থাকলে? ও বলল হ্যাঁ বাসায় লোক থাকলে আমিও তো আর তোমাকে ডাকবো না। আমারা যা কিছু করার সবদিক সামাল দিয়ে করব। যেন কারো কোন সমস্যা না হয়। আমি ছাড়াও আমার বড় দুই ভাই বাসায় থাকতো।
সন্ধ্যার পর সবার বাসায় চলে আসার সময় হল। এরপর সবাই বাসায় চলে আসল। আমারা খুব স্বাভাবিক আচরণ করতে লাগলাম। রাতে খাওয়া দাওয়া করে শুয়ে পড়লাম। আমি ড্রয়ইং রুমের নীচে বিছানা করে একা শুতাম। ভাইয়ারা যে যার ঘরে শুয়ে পড়লো আমি বারান্দায় গিয়ে একটা সিগারেট খেয়ে বিছানায় শুলাম। কিন্তু পুতুল সোনার জন্য ধোন টা শক্ত হয়ে ছিল। বিছনায় শুয়ে চোখ লেগে আসছিল এমন সময় ভাইয়ার ঘরের দরজা খোলার শব্দ পেলাম। ভাইয়া বের হয়ে বাথরুমে গেলো। বুঝলাম কাজ করে ক্লীন হতে গেলো। ভাইয়া ঘরে ঢুকলে। পুতুল গেলো বাথরুমে। পুতুলের বাথরুম থেকে বের হওয়ার শব্দ পেলাম। একটু পরে দেখি পুতুল আমার মশারী তুলে আমার ঠোটে একটা চুমু দিলো। আর ফিসফিস করে বলল। রাতে ধোন খেচিস না। আমাকে স্কালে দেওয়ার জন্য মাল রেখে দিস। আমি বললাম। তাড়াতাড়ি যাও ভাইয়া বাসায়। ও চলে গেলো।

No comments:
Post a Comment